শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

পানিতে ভেজা মোবাইল রক্ষা করেন 12 টি পদ্ধতিতে।

বর্ষাকালে আপনার মোবাইল ভিজে যাওয়া কোন
কঠিন ব্যাপার না। আপনি কি কখনও আপনার
শখের মোবাইল টি ভুল বশত
পানিতে ফেলে দিয়েছেন? অথবা এর চেয়েও
খারাপ… টয়লেটে?! গরমে অস্থির
হয়ে পকেটে রেখেই বাথরুমে গোসল করতে শুরু
করে দিয়েছেন? বা পকেটে রেখেই সাঁতার
কেটেছেন? অথবা ভুল বশত মসজিদে অজুর
স্থানে মোবাইলটি ফেলে দিয়েছেন? যেভাবেই
মোবাইল ভিজুক না কেন, ভেজা মোবাইল
মানেই আপনাকে টা পরিবর্তন করতে হবে।
কিন্তু আপনি যদি দ্রুততার সাথে কিছু পদক্ষেপ
নেন, হয়ত আপনার মোবাইল
টি জানে বেঁচে জেতে পারে। নিম্নোক্ত
ধাপগুলো অনুসরণ করুন এবং আপনার মোবাইল
ভিজে গেলে একে বাঁচানোর চেষ্টা করুন।
১। মোবাইলটি যত দ্রুত সম্ভব পানি থেকে বের
করে ফেলুন। মোবাইল এর প্লাস্টিক
কভারটি মোটামুটি শক্ত হয়ে থাকে, কিন্তু
এতে পানি ঢুকতে খুব বেশি সময় লাগে না, খুব
বেশি হলে ২০ সেকেন্ড।
মোবাইলটি তাড়াতাড়ি ধরে নিন। একে ভুলেও
চালু করবেন না, কারণ এতে খুব সহজেই
শর্টসার্কিট হতে পারে (যদি চালু থাকে,
তবে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিন)।
পানিতে গেলে এক শুকানো অপরিহার্য, কাজ
করুক বা না করুক।
যদি পানি থিকে বের করতে দেরি করে ফেলেন,
তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাটারি খুলে ফেলুন।
এতে মোবাইল এর মধ্যে সকল বিদ্যুৎ প্রবাহ
বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়।
২। মাথা ঠাণ্ডা রাখুন। আপনার
ফোনটি যদি দ্রুত বেদ করে ফেলে,
তবে হয়তবা তেমন ক্ষতি হয়নি। আর
যদি দেরি হয়েও যায়, মনে হয় না যে আপনার
মাথা গরম করে ফোনটিকে শুকাতে পারবেন। হাল
ছেড়ে দেওয়ার আগে আরও অনেক কিছু করার
আছে।
৩। মোবাইলের ব্যাটারি খুলে ফেলুন।
এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপের একটি। বিদ্যুৎ
আর পানির মধ্যে কেমন
বিক্রিয়া হচ্ছে সেটা না ভাবলেও চলবে, মদ্দা-
কথা এরা দুজন কখনও এক
সাথে থাকতে পারে না। মোবাইলের
ভিতরে অনেক বিশেষ বিশেষ অংশ আপনি ক্ষতির
হাত থিকে বাঁচাতে পারেন যদি আপনি এর
শক্তির উৎস (ব্যাটারি) টিকে বিচ্ছিন্ন
করে দেন।
৪। সিম কার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক
প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী থাকতে পারে। অনেকের
কাছে ফোনটির চেয়ে সিম কার্ডের ওই তথ্য
গুলোর মূল্যই বেশি। যদিও সিম কার্ড খুব
সহজে নষ্ট হয় না,
তবে ফোনটি বাঁচাতে পরবর্তী কয়েকটি ধাপ হয়ত
সিমের জন্যে সহায়ক হবে না।
খুলে শুকনো করে এক পাশে রেখে দিন, যতক্ষণ
আপনার ফোন ব্যবহার উপযোগী না হয়।
৫। মোবাইলে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিস গুলোও
আলাদা করে দিন। যেমন: কভার,
হোল্ডিং ইত্যাদি।
৬। মোবাইল ফোনটি ভালভাবে শুকান। এক
ফোঁটা পানিও মারাত্মক হতে পারে ফোনের
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশে প্রবেশ করে। তাই
আপনাকে অবশ্যই দ্রুত এবং সতর্কতার
সাথে শেষ বিন্দু পরিমাণ পানিও
মুছে ফেলতে হবে।
দ্রষ্টব্য: হালকা ভাবে মোবাইল টি মুছবেন।
অতিরিক্ত ঝাঁকালে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন
অংশে পানি ঢুকে যেখান এখনও পর্যন্ত
পানি প্রবেশ করেনি। এক্ষেত্রে, হিতে বিপরীত
হয়ে যাবে।
টিস্যু পেপার বা সুতির কাপড় ব্যবহার করুন।
হালকা ভাবে প্রতিটি কোণা মুছে ফেলুন।
ফোনের যেসব অংশে ছিদ্র বা গর্তের মত
আছে (যেমন: কী-প্যাড), সেখানে টিস্যুর
শুকনো অংশই ব্যবহার করুন। কারণ, ভাজ
অংশের পানি ভিতরে চলে জাতে পারে।
ব্যাটারি খুলে অভ্যন্তরীণ অংশ মুছতে ভুলবেন
না যেন।
৭। সম্ভব হলে ভ্যাকুম ক্লিনার ব্যবহার করুন।
আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের
মধ্যে থেকে একদম ক্ষুদ্র পানির বিন্দু টেনে বের
করতে এর জবাব নেই। তাই, যদি বাসায় ভ্যকুম
ক্লিনার থেকে থাকে তবে একে ব্যবহার করুন।
ফোনটির প্রতিটি সম্ভাব্য অংশে এর ব্যবহার
করুন। এতে আপনার ফোনটি অনেকাংশেই
শুকিয়ে যাবে, কিন্তু এখনও এটি চালু
করা মোটেও নিরাপদ নয়। তাই,
তাড়াহুড়ো করবেন না।
দ্রষ্টব্য: ভ্যকুম ক্লিনার এর পরিবর্তে হেয়ার
ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না (Cold Mode এও
নয়)। এতে অনেক অংশের
পানি ভিতরে ঢুকে যেতে পারে। আর যদি ড্রায়ার
খুব গরম হয়, তবে আপনার ডিভাইস টির
ক্ষতি হতে পারে। তাই ভুলেও, হেয়ার ড্রায়ার
ব্যবহার করবেন না।
৮। মোবাইলটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন।
শুকনো চাল খুব ভাল কাজ করে থাকে। এর
মধ্যে এক রাতের জন্য আপনার মোবাইল
টি রেকে দিন। এতে, মোবাইল এ এক
কণা পানিও বাকি থাকবে না।
দ্রষ্টব্য: ঘুমোতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত
প্রতি ঘণ্টায় ফোনটি উল্টে দিন।
৯। চাল থেকে বের করার
পরে শুকনো একটি তোয়ালেতে ফোনটি রাখুন।
মনে রাখবেন, এই সব কিছুর উদ্দেশ্যই
হচ্ছে ফোনটিকে পুরোপুরি ভাবে শুকানো। তাই
ভেজা তোয়ালে বা অন্য কিছু ব্যবহার
করে এতক্ষণের সকল মেহনত নষ্ট করে দিবেন
না।
১০। সময় হয়েছে ফোনটি টেস্ট করার।
আপনি যদি অন্তত ২৪ ঘণ্টা বা এর
চাইতে বেশি সময় (সম্ভব হলে)
অপেক্ষা করে উপরের ধাপগুলো পূর্ণ
করে থাকেন, তাহলে এখন ফোনটি চালু
করতে পারেন। ভালভাবে পরিষ্কার
করে ব্যাটারিটি লাগান এবং ফোনটি চালু করুন।
টিপস: যদি ফোনটি এখনও কাজ না করে,
একে ব্যাটারি ছাড়া চার্জারে লাগিয়ে দেখতে পারেন।
যদি দেখেন কাজ হচ্ছে,
তাহলে আপনাকে একটি নতুন
ব্যাটারি কিনতে হবে।
আর যদি টা না হয়, তবে সময়
হয়েছে এটিকে একজন প্রফেশনাল মেকানিক এর
কাছে নেওয়ার। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল
হবে যদি আপনি ফোনটিকে ফোনের ব্র্যান্ড
অনুযায়ী ডিলারের কাছে বা সার্ভিস
সেন্টারে নিয়ে যান। যেমন: নকিয়ার জন্য
নকিয়া কেয়ার সেন্টার। তাদের কাচ
থেকে পানিতে পড়ার বিষয়টি লুকনো খুব ভাল
আইডিয়া হবে না। কারণ, অনেক
ক্ষেত্রে মোবাইল ভিজলে একে বিশেষ ভাবেই
ঠিক করতে হবে, নতুবা সার্ভিস কোন
কাজে দিবে না।
১১। শুকানোর পরেও যদি ফোনটি চালু না হয়,
আপনি একে পুরোপুরি ভাবে খুলতে পারেন
(যদি আপনার প্রাথমিক ধারণা থেকে থাকে)। এর
কেসিং এবং অন্যান্য সকল অংশ সাবধানতার
সাথে খুলে টিস্যু পেপার দিয়ে মুছুন।
আপনি আবার ভ্যকুম ক্লিনার ব্যবহার
করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন
যাতে কোন ঢিল অংশ জেন এর
ভেতরে চলে না যায়। আর
আপনি যদি ফোনটি খুলতে সাহস না পান,
তবে আপনার কোন বন্ধু বা পরিবারের অন্য কার
কাছে সাহায্য চাইতে দ্বিধা বধ করবেন না।
তেমনটি সম্ভব না হলে, প্রফেশনাল ব্যক্তির
সাহায্য নিন।
টিপস: যদি দেখে ফোন চালু হয়েও
উল্টো পাল্টা আচরণ করছে, তাহলে বুঝবেন
ভিতরে আপনি কিছু পানি মিস করে দিয়েছেন।
এক্ষেত্রে আবার খুলে ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার
করে দেখুন। অথবা, মোবাইল ফোনের
প্রফেশনালের সাহায্যে এমন ক্রুটি খুবই
সহজে দূর করতে পারেন।
১২। আপনি যদি অ্যাপলের আইফোন
ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তবে আপনি আপনার
স্মার্টফোনটিকে পেপার তাওয়াল দিয়ে মুছে খুব
সহজেই ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে পারেন।
এছাড়া আপনি আপনার আইফোনের জন্য
ওয়াটারপ্রুফ কভার কিনতে পারেন যদি আপনার
আইফোন 4 বা 4S থাকে। আর যদি আইফোন
3GS বা পূর্বের ভার্সন থাকে, কভারের
সুবিধাটা আপনার কপালে নেই =(
টিপস:
মোবাইল ফোনের সকল অংশ
খুলে শুকনো জায়গায় রাখুন।
মোবাইলটি যদি একই সময় ভাজে এবং চালু
থাকে, এটা মারাত্মক হয়ে থাকে।
যদি আপনি ভিতরের পার্টস জ্বলে যাওয়ার
আগেই এটিকে বন্ধ করতে পারেন, আপনার
মোবাইল হয়ত বেঁচে যাবে।
অতিরিক্ত তাপমাত্রা মোবাইলের জন্য
ক্ষতিকারক। ধৈর্যের সাথে ফোনটি শুকান।
অধৈর্য হয়ে অতিরিক্ত তাপ প্রয়োগ করবেন না।
মনে রাখবেন, মোবাইল ফোন
ভেজে ফেলা আপনার উদ্দেশ্য নয়।
ফোনেটির ভিতরের কিছু অংশে আপনি বিশেষ
ভাবে তাপ দিতে পারেন। যেমন: টেবিল ল্যাম্প
বা হিটার এর সাহায্যে।
আমি এই টিপসগুলো বর্ষাকালের
আবহাওয়া এবং এর সমস্যাকে মাথায়
রেখে করেছি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আপনার
পক্ষে সম্ভব নয় বৃষ্টির
পানিতে ভিজে যাওয়া কোন মোবাইল সার্ভিস
করতে দোকানে নিয়ে যাওয়া যখন
বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে বা অন্য কোন
জরুরি অবস্থায়। হাত
পা গুটিয়ে বসে না থেকে উপরের
ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি নিজেই মোবাইল
টিকে পুনরায় ব্যবহার
উপযোগী করে তুলতে পারেন।
সতর্কতা
ফোনটিকে ভেজা অবস্থায় ফেলে রাখবেন না।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুকাতে শুরু করুন।
ফোনটি কোনভাবেই শুকানোর আগে চালু করার
চেষ্টা করবেন না। এতে শর্টসার্কিট
হয়ে পুরো ফোনটিই বাতিল হয়ে যাবে।
আমি একবার এভাবে চালু করায় ফোনের
ডিসপ্লে পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। যদিও
আমি সারাদিন শুকিয়ে ছিলাম।
মোবাইল ফোন শুকাতে ওভেন ব্যবহার
করতে যাবেন। যেমনটি আগে বললাম,
আপনি মোবাইলটি ভাজতে বা গলাতে এসব
করছেন না।
ব্যাটারিটি অতিরিক্ত তাপ থেকে দূরে রাখুন। খুব
সহজেই আগুন লেগে যেতে পারে।
আজকালকার অধিকাংশ আধুনিক মোবাইল
ফোনের ব্যাটারির নিচেই একটি “liquid
damage indicator sticker” থাকে।
যা পানি দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হলে রঙ পরিবর্তন
করে (যেমন: লাল থেকে গোলাপি হয়ে যায়)।
যাতে করে মোবাইল
টেকনিশিয়ানরা বুঝতে পারেন
আপনি কি ঘটনা ঘটিয়েছেন। আমার জানামতে,
কোন ওয়ারেন্টই “water damage”
সাপোর্ট করে না। এজন্য
যদি মিথ্যা বলে ফ্রি সার্ভিস করাতে চান,
মফিজ হয়ে যাবেন :-P
তৎক্ষণাৎ পানি থেকে বের
করে ব্যাটারি খুলে ফেললে, আপনার মোবাইল
টি বাঁচার সবচেয়ে বেশি আশা থাকবে।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে।

সিরিয়াল কী বা ক্র্যাকের ডাউনলোডের জন্য কিছুই website ।

আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন
সফটওয়ার ব্যবহার করি কিন্তু
নির্মম হলেও সত্য যে বর্তমান
সকল ভালো মানের সফটওয়ার
ব্যবহার করতে সিরিয়াল
কী লাগে যা টাকা দিয়ে কিনে
নিতে হয়। কিন্তু সবসময় সবার
পক্ষে সেটা সম্ভব হয় না। তাই
আমি আজ আপনাদের সাথে কিছু সাইট
শেয়ার করছি যে সাইট
গুলোতে আপনি প্রচুর
পরিমাণে সিরিয়াল কী পাবেন
একদম ফ্রিতে। আর
সাথে সাথে শেয়ার করছি কিছু
ক্র্যাক ডাউনলোডের সাইট

সিরিয়াল কী ডাউনলোডের জন্য:

http://www.serialkey.net
http://www.keygenguru.com
http://www.zcrack.com
http://www.supercracks.net
http://www.serialportal.com
http://www.serialcrackz.com
http://www.serials.be
http://www.smartserials.com
http://www.cracksfm.com
http://www.cracklib.net
http://www.crackdb.org
http://www.keygens.nl
http://www.crackfind.com
http://www.crackserialkeygen.com
http://www.keygenmusic.net
http://www.cracktop.com
http://www.crack-keygen-site.com
http://www.serials.ws/
http://www.youserials.com
http://www.Serialbay.com
http://www.smartserials.com/
http://serials.thebugs.ws/
http://www.serialbay.com
http://www.serialmonster.com/?
list=o
http://www.crackdb.com
http://www.keygenguru.com/
http://www.youserials.com
http://filespump.com/index.php?
q=all+software+key+or+serial+no
http://www.keygen.in
http://www.keygen.us
http://download-crack-serial.com/

ক্র্যাক ডাউনলোডের জন্য:

Cracks.Am
Keygen.Us
AllCracks.Net
Andr.Net
Crack.Ms
Crackz.Ws
CrackArchive.Com
CrackDb.Com
CrackzPlanet.Com
CrackWay.Com
MsCracks.Com
CrackPortal.Com
TheCracks.Us
Keygen.Ru

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে।

বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

জেনে নিন ওপেরা মিনি গোপন টিপস!

ওপেরা মিনি আমাদের
সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল
ব্রাউজার।সবাই কম
বেশি অপেরা মিনি ব্যাবহার
করি। বেশিরভাগ মানুষই
ওপেরা মিনি ব্যাবহার করে এর
নুন্নতম বৈশিষ্ঠ ব্যান্ডউইথ
সেভ করে মানি সেভ করার সিস্টেম
এর কারনে। তবে ওপেরা মিনি এর
আরও কিছু অপশন
রয়েছে যা মোবাইল
থেকে ইন্টারনেট ইউজারদের
জন্যে একে অনন্য করছে।
তাছাড়া এর সিস্টেম
গুলো আপনাকে প্রতিদিন
ইন্টারনেট ব্যাবহারে অনেক
সহায়তা করবে।
আমি এই রকম কিছু বিষয়
এখানে তুলে ধরব।

Bitmap Fonts: অনেকেই মোবাইল
থেকে ইন্টারনেট
থেকে বাংলা ফন্টস দেখতে পান
না।কারণ অনেক মোবাইল ফোনেই
বাংলা সাপোর্ট করেনা।
তবে ওপেরা মিনি এইরকম ফন্টস
কে Bitmap এ রূপান্তরিত
করে আপনাকে বাংলা ফন্টস ।

Write Opera: Config in your address
bar
Then Press Go
Mark the option *bitmap image
for complex script
then Save .

Synchronize bookmarks:

ওপেরা মিনি এর একটি জনপ্রিয়
সুবিধা হল Synchronize করা। এই
পদ্দতির মাধ্যমে আপনি আপনার
ওপেরা মিনি ব্রাউজারে সেভ
করা সকল বুকমার্ক ব্যাকআপ
করে রাখতে পারবেন। এবং অন্য
মোবাইল বা পিসি তে Synchronize
করতে পারবেন। এই সুবিধা চালু
রাখলে আপনি বুকমার্ক হারানোর
ঝামেলা থেকে মুক্তি পাবেন
এবং নতুন বুকমার্ক সেভ করার
সাথে সাথে তা Synchronize
হয়ে যাবে বা মুছে ফেললেও
তা ব্যাকআপ থেকে মুছে যাবে।
তবে এই সিস্টেম টি ব্যাবহার
করতে হলে অবশ্যই
আপনাকে ওপেরা তে আকাউন্ট
খুলতে হবে। ওপেরা মিনি এর হোম
স্ক্রিনের শেষে Synchronize
Opera… লেখা তে ক্লিক করে নতুন
আকাউন্ট খুলতে পারবেন
অথবা https://my.opera.com/
community/signup/ এ যেয়ে সাইন
আপ করতে পারবেন। সাইন আপ
সম্পূর্ণ ফ্রি।
কিছু ওপেরা মিনি এর ভার্সনে এ
এবং পিসি ভার্সনে এর নাম
রাখা আছে Opera Link.কিন্তু কাজ
একই।

Mobile Blog:

যারা ব্লগিং করতে পছন্দ করেন
কিন্তু মোবাইল থেকে ব্যাবহার
করতে পারেননা তাদের
জন্যে রয়েছে Opera
Blog.আপনি সহজেই
এখানে মাইক্রো ব্লগিং শুরু
করতে পারেন। করতে পারেন
ফটো সেয়ারিং। হতে পারেন
ব্লগার।
আপনার ব্লগ এর লিঙ্ক হবে
http://my.opera.com/
yourusername/blog/(yourusername
= আপনার ওপেরা একাউন্ট ইউজার
নেম)
লগ ইন করবেন ড্যাশবোর্ডেঃ
https://my.opera.com/community/
login/
Backup and sharing files:
ওপেরা মিনি’র সহায়তায়
আপনি সহজেই আপনার প্রয়োজনীয়
ফাইল ইন্টারনেট এ ব্যাকআপ
রাখতে পারেন বা শেয়ার ও
করতে পারেন। আপনার ব্যাকআপ
করা ফাইলগুলো কেউ
দেখতে পারবেনা। তবে ডাইরেক্ট
ডাউনলোড লিঙ্ক
দিলে তা ডাউনলোড করতে পারবে।
এখানে আপনার জন্য রয়েছে ২
জিবি ফাইল হোস্টিং।
সো ইচ্ছে মত
আপলোড,ডাউনলোড,শেয়ার করুন।
ফাইল ম্যানেজার লিঙ্ক এখানে।
http://my.opera.com/
yourusername/files/
লগ ইন করবেন
ড্যাশবোর্ডেঃ https://
my.opera.com/community/login/
Shortcuts : আরও দ্রুত ব্যাবহার
করার
জন্যে ওপেরা মিনি তে রয়েছে
অনেক প্রয়োজনীয় শর্টকাট।
#2 চাপলে বুকমার্ক ওপেন হবে।
১ থেকে ৯ পর্যন্ত
শর্টকাটগুলো স্পীড ডায়াল
ওপেন হবে।
শর্টকাটগুলো জানতে ব্রাউজার
চালু করে * বা # চাপুন এবং কিছু
সময় অপেক্ষা করুন।
এতে শর্টকাট ওপেন হবে।
File manager:
ওপেরা মিনি তে ফাইল ডাউনলোড
বা আপলোড করতে এপ্লিকেশন
থেকে ফাইল Read/Write এর
অনুমতি দিতে হবে(java)।
এইজন্যে সিম্বিয়ান
ফোনে Application Manager
থেকে Opera Mini খুজে বের
করে Option এ যান। এবং সেটিংস
ঠিক করুন। আর
জাভা ফোনে যেখানে Opera Mini
রয়েছে সেখানে যেয়ে সেটিংস
চেঞ্জ করুন।
Synchronize, Blog, File Manager
ইত্যাদির
জন্যে আলাদা আলাদা একাউন্ট
করার প্রয়োজন নেই।
একটি একাউন্ট দিয়ে সবকিছু
করতে পারবেন।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে

টাস্কবারে নিজের নাম লিখুন!

টাস্কবারে সময়ের পাশে আপনার
নাম দেখার জন্য Control Panel
গিয়ে Regional and Language
option ক্লিক করুন। তারপর
Customize এ ক্লিক করে Time
ক্লিক করুন। এবার AM এবং PM
এর পাশে আপনার নাম লিখুন।
তারপর Apply দিয়ে বের হয়ে আসুন।
দেখুন আপনার ডেস্কটপের ঘড়ির
পাশে আপনারনাম এসেছে।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে

ডেস্কটপ থেকে রিসাইকেল বিন আইকনটি সরিয়ে নিতে পারেন নিজ দায়িত্বে !

সাধারণত আমাদের ডিলিট করা সব
ধরনের ফাইল জমা হয় রিসাইকেল
বিনে এবং রিসাইকেল বিন
ডেস্কটপে থাকে। অনেকেই নিজের
ডেস্কটপ সবসময়ই
খালি রাখতে পছন্দ করেন।
ইচ্ছে করলে আপনি আপনার
ডেস্কটপ থেকে রিসাইকেল বিন
আইকনটি সরিয়ে নিতে পারেন। এ
জন্য run এ গিয়ে gpedit.msc টাইপ
করুন। এবার বামের মেন্যু
থেকে user config>administrative
template>desktop সিলেক্ট করুন।
এবার ডান পাশে যে কয়েকটি অপশন
আসবে তা থেকে remove recycle bin
from desktop এ ডাবল ক্লিক
করুন। এবার
ড্রপ-ডাউন মেন্যু থেকে এনাবল
করে বেরিয়ে আসুন। দেখুন আপনার
প্রিয় ডেস্কটপে রিসাইকেল বিন
আইকনটি নেই।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে

ভাইরাস আক্রমণে পেনড্রাইভ নষ্ট হয়ে গেলে এর ফাইল পুনরুদ্ধার করেন।

ভাইরাস আক্রমণে পেনড্রাইভ
নষ্ট হয়ে গেলে এর ফাইল
পুনরুদ্ধারের জন্য পেন
ড্রাইভটি ভাল কোনও
কম্পিউটারে (যে কম্পিউটারে
ভাইরাস নেই এবং লেটেস্ট
অ্যান্টিভাইরাস আছে) স্ক্যান
করবেন। স্ক্যান করার সময়
দেখবেন অনেক ভাইরাস
ধরা পড়ছে এবং এন্টিভাইরাস
সেগুলোকে ডিলিট করছে। স্ক্যান
শেষ হওয়ার পর দেখবেন আপনার
পেনড্রাইভ ফাঁকা অর্থাৎ পেন
ড্রাইভে কিছুই নাই। তখন পেন
ড্রাইভে মাউস রেখে ডান
বাটনে ক্লিক করে properties-এ
গিয়ে দেখবেন পেন ড্রাইভে কিছু
ডাটা আছে কিন্তু
সেগুলো দেখা যাচ্ছে না।
সেগুলো দেখার জন্য My
Computer-এর মেন্যুবারের Tools
থেকে Folder options নির্বাচন
করে View-তে ক্লিক করুন। এখন
Show hidden files and folders এ
ঠিক চিহ্ন দিন এবং Hide
extensions. ও Hide protected...
বক্স থেকে টিকচিহ্ন
তুলে দিয়ে Ok করুন। এখন দেখবেন
পেনড্রাইভ-এ আপনার ফাইল,
ফোল্ডারগুলো লুকানো অবস্থায়
দেখা যাচ্ছে এবং সেগুলো ভাল
আছে নষ্ট হয়নি।
পেনড্রাইভে করে কোনও ফাইল
বা ফোল্ডার অন্য কোনও
কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো
জিপ করে নিবেন। জিপ করা ফাইল
বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ
করে না। কোন ফাইল বা ফোল্ডার
জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস
রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send
to Compressed (Zipped) এ ক্লিক
করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে।
আনজিপ করতে চাইলে ডান
বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ
ক্লিক করে পরপর দুইবার Next-এ
ক্লিক করে দেখবেন আনজিপ
হয়ে গেছে।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে।

শিখে নিন .jad থেক .jar করার পদ্ধতি।

প্রথমে জেনে নেই JAD এবং JAR এর
পুর্নরুপ …
* JAD = Java Application Descriptor
* JAR = Java Archive
তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে মূল
আলোচনায় আসা যাক...
JAD extension টাই অনেকের
কাছে বিরক্তিকর একটা জিনিস,আর
আমার কাছেও। আর হবেইনা কেনো?
এতো কষ্ট করে একটা গেম
বা সফটওয়্যার
ডাউনলোড দিবো আর সেটা নাকি....
-মাত্র একবার ব্যাবহার
করা যাবে!!
-কারও সাথে শেয়ার ও
করা যাবেনা !!
-আর কোনো কারনে একবার ডিলেট
হবে তো আবার ডাউনলোড কর!!
আর এই JAD ফাইলের অত্যাচার
থেকে আপনাদেরকে রক্ষা করতেই
আমার আজকের টিউন, তবে শুরু
করা যাক.....
পদ্ধতি ১:
ফাইল ডাউনলোড
করতে গিয়ে দেখলেন
যে ফাইলটা JAD তখন আপনার
ব্রাউজার এর এড্রেসবারে লক্ষ
করুন, ভালোকরে দেখুনতো jad
শব্দটি আছে কিনা? (url মাঝখানেও
থাকতে পারে আবার শেষেও
থাকতে পারে)
যদি থাকে তাহলে সেটাকে এডিট
করে .jar লিখে এন্টার করুন,
তারপর যদি JAR ফাইল
পেয়ে যজা তাহলে তো ঝামেলাই
শেষ, আর যদি না পান, তাহলে ২য়
পদ্ধতি অনুসরণ করুন…
পদ্ধতি ২:
আপনার OPERA/UC/QQ ব্রাউজার
দিয়ে JAD ফাইল টা ডাউনলোড করুন
(খেয়াল করুন ফোনের defult
ব্রাউজার দিয়ে কিন্তু নয়)
ফাইলটির সাইজ হবে ২-১ কেবির
মতো… তারপর কোনো ফাইল
ম্যানেজার দিয়ে ওটাকে রিনেম
করুন এভাবে....
(filename.JAD) থেকে (filename.TXT)
এবার সেটা ওপেন করলে অনেক
আজগুবি লেখা পাবেন, তার
মাঝে MIDlet-Jar-URL:
লেখাটা খুজুন, এবার খেয়াল করুন
MIDlet-Jar-URL: লেখাটার পরে যেই
এড্রেসটা আছে সেটাই আপনার
কাঙ্ক্ষিত JAR ফাইলের
এড্রেসটা।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখান

জাভা edit করি আসেন।

চলুন শিখে নেই জাভা সফটওয়ার
কিভাবে Edit করা যায় খুব সাধারন
ভাবে।
প্রথমে Explore ওপেন করুন,
একটা জাভা সফটওয়ার নিন। এইবার
সফটওয়ার টি ওপেন করুন এবং এর
সব ফাইল extract করুন একটা নতুন
ফোল্ডার এর ভিতর। এইবার আপনার
যা এডিট করার করে নিন। (.MF
ও .class ফাইল ওপেন না হলে .MF
ও .class ফাইল rename করে .txt
ফাইল করে ফেলুন। যেমন file.MF
কে file.txt এবং file.class
কে file.txt। কাজ শেষ হলে আগের
মত .MF ও .class লাগায় দেন। )
এইবার যেই ফাইল ও ফোল্ডার
Extract করছেন, সব গুলা Mark
করে অপশন এ গিয়ে Copy to zip
অথবা Move to zip এ সিলেক্ট
করে দেখিয়ে দিন কোথায় Save
করবেন । যেইখানে সেভ করছেনও
কানে গিয়ে দেখুন file.zip। এই
বার rename
করে যে সফটওয়ারটা এডিট করছেন
তার নাম দেন। .zip কেটে .jar দেন।
যেমন আমি a কে করেছি ।
তাহলে আমাকে a.zip কে a.jar
করতে হবে ।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে

কিভাবে Mozilla Firefox-এ শুদ্ধভাবে বাংলা লেখা যায়

আজ আমি আপনাদের
দেখাবো কিভাবে Mozilla Firefox-এ
শুদ্ধভাবে বাংলা লেখা যায়।
Mozilla Firefox-এ
একটি বাংলা অভিধান রয়েছে।
সেটি সক্রিয়
করে বাংলা লিখলে লেখার সময়
বানানে ভুল সতর্ক করে দিবে।
সেটা হলো ভুল বানানের নিচে লাল
দাগ পরবে। এই
সুবিধা পেতে হলে প্রথমে http://
addons.mozilla.org/en-US/firefox/
addon/bengali-bangladesh-
dictionary ঠিকানায় গিয়ে Add to
Firefox-এ ক্লিক করতে হবে। নতুন
উইন্ডোতে Install now-এ ক্লিক
করুন। একটি ফাইল
স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত
হলে Restart Firefox-এ ক্লিক
করুন। Mozilla Firefox বন্ধ
হয়ে আবার খুলবে । এখন Mozilla
Firefox
দিয়ে যেকোনো ওয়েবসাইটে লেখার
স্থানে কোন কিছু বাংলায়
লিখে ডানে ক্লিক করে Language
থেকে Bangla (Bangladesh)
সিলেক্ট করুন । এর জন্য অবশ্যই
লেটেস্ট ভার্সনের ফায়ারফক্স
লাগবে ।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে

আপনার ব্রাউজার কি নিরাপদ দেখে নিন।

ইন্টারনেটে বিভিন্ন সময়
আমরা ব্রাউজার
হাইজ্যাকিংয়ে শিকার হয়ে থাকি।
যার ফলে কম্পিউটারে ভাইরাস
ছড়িয়ে পড়ার
সম্ভাবনা থাকে,গুরুত্বপূর্ন
ডাটা চুরি হয়ে যেতে পারে,
হ্যাকিংয়ের আশংকা বেড়ে যায়।
কিছু বিষয় খেয়াল
করলে আপনি নিজেই বুঝতে পারেন
আপনার ব্রাউজার হাইজ্যাক
হয়েছে কি না। যেমন-
১. ব্রাউজার চালু অবস্থায় ঘনঘন
পপআপ উইন্ডো চালু হচ্ছে।
২. ব্রাউজার বন্ধ করার পরও
কিছু সাইট সন্দেহজনক ভাবে
চালু হচেছ।
৩. ব্রাউজার চালু করলে হোমপেজ
হিসাবে নির্ধারিত সাইটের
বদলে অন্য কোন সন্দেহজনক সাইট
চালু
হচ্ছে যা সর্ম্পকে আপনি মোটেও
অবগত নন।
৪. ব্রাউজারের
এ্যাড্রেসবারে কোন সাইটের
ঠিকানা লিখলেই তা নির্দিষ্ট
একটি সাইটে রিডাইরেক্ট
হয়ে চলে যাচ্ছে।
ব্রাউজার হাইজ্যাকের
আশংকা কমাতে যে বিষয়গুলো খেয়াল
রাখবেন-
১. ব্রাউজারে কোন
সর্তকতা বার্তা আসলে তা না
পড়েই ক্লীক করবেন না।
২. সন্দেহজনক ইমেইল খুলবেন না।
বিশেষ করে অপরিচিত ইমেইল
থেকে আসা অ্যাটাচ ফাইল খুলবেন
না এবং ইমেইলের উত্তর দেবেন
না।
৩. ভাইরাসের কারনে এই
সমস্যা হতে পারে। তাই নিয়মিত
হালনাগাদ এ্যান্টিভাইরাস
ব্যবহার করুন।
৪. উইন্ডোজের বিভিন্ন
নিরাপত্তাজনিত ক্রটির
কারনে এই সমস্যা হতে পারে। তাই
উইন্ডোজের সিকিউরিটি প্যাচ
হালনাগাদ করার চেষ্টা করুন।
৫. অকারনে পর্নোগ্রাফিক/crack/
সিরিয়াল সাইটে প্রবেশ করবেন
না।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে

আপনার কম্পিউটারে কেউ আর কিছু delete করতে পারবে না।

অনাকাঙ্খিত ভাবে অনেক
গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ডিলিট
করে দেয় বা হয়ে যায়। এখন থেকে
NTFS পারমিশনের মাধ্যমে ফাইল
ডিলিট বন্ধ করুন।
এজন্য আপনার পিসিতে প্রবেশের
জন্য দুটো ইউজারনেম ব্যবহার
করতে হবে। একটা আপনার
এবং অন্যটা বাকি সবাই ব্যবহার
করবে। আপনি যখন প্রবেশ করবেন
সবকিছু করতে পারবেন। কিন্তু
অন্য ইউজারনেম দিয়ে প্রবেশ
করলে ফাইল ফোল্ডার ডিলিট
করতে পারবে না।
নিচের ধাপগুলো অনুসরন
করে আপনি এই
কাজটা করতে পারবেন:
প্রথম অংশ:
প্রথমে আপনার কম্পিউটারের
ড্রাইভগুলো NTFS
ফরম্যাটে আছে কিনা দেখে নিন।
দেখার জন্য যে কোন
ড্রাইভে রাইট মাউস ক্লিক
করে Properties এ ক্লিক করুন।
General ট্যাবে File system: NTFS
লেখা আছে কিনা দেখুন। NTFS
ফরম্যাটে থাকলে এই অংশ বাদ
দিয়ে দ্বিতীয় অংশে চলে যান। আর
FAT বা FAT32 লেখা থাকলে কাজ
হবে না। যদি FAT/FAT32 হয়
তাহলে কোন ডাটা নস্ট না করেই
NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট
করতে পারবেন। ধরি আপনার D
ড্রাইভটা FAT/FAT32
তে আছে এটাকে NTFS
ফরম্যাটে কনভার্ট করবেন।
১. Start Menu > Run এ cmd
লিখে এন্টার দিন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হবে।
২. কমান্ড প্রম্পটে CONVERT
D: /FS:NTFS লিখে এন্টার দিন।
অন্য ড্রাইভকে করতে চাইলে D:
এর পরিবর্তে সেই ড্রাইভের নাম
লিখুন।
৩. কম্পিউটার রিস্টার্ট
করতে হবে। রিস্টার্ট হবার সময়
NTFS এ কনভার্ট হয়ে যাবে।
দ্বিতীয় অংশ:
এখন থেকে আপনি লগিন করবেন
Administrator ইউজার হিসেবে আর
অন্যান্যরা লগিন করবে User
হিসেবে। এজন্য আপনার Desktop
এবং My Documents এর
গুরুত্বপূর্ন ডাটাগুলো অন্য
কোন ড্রাইভে কপি করে রাখুন। ১.
My Compuer এ রাইট মাউস ক্লিক
করে Manage এ ক্লিক করুন।
Computer Management চালু হবে।
২. Local Users and Groups > Users
এ ক্লিক করুন। Administrator এ
রাইট মাউস ক্লিক করে Set
Password > Proceed এ ক্লিক
করুন। পাসওয়ার্ড দিয়ে OK
ক্লিক করুন। এই পাসওয়ার্ড আর
কাউকে জানাবেন না।
৩. Local Users and Groups > Users
এ রাইট ক্লিক করে New User এ
ক্লিক করুন। User name: এ
লিখবেন User। এরপর পাসওয়ার্ড
দিন(আপনার
পাসওয়ার্ডটা না দিয়ে অন্য
পাসওয়ার্ড দিন)। User must
change… থেকে টিক চিহ্ন
তুলে দিন। User cannot change…..
এবং Password never expires এ টিক
চিহ্ন দিন। Create > Close এ
ক্লিক করুন।
৪. সবকিছু বন্ধ করে কম্পিউটার
লগঅফ করুন। এখন লগিন
স্ক্রীনে Administrator, User
এবং অন্যান্য
আইকনগুলো দেখতে পাবেন।
Administrator দেখা না গেলে Ctrl
+Alt+Delete দুইবার চাপ দিন।
ইউজারনেম পাসওয়ার্ড দেওয়ার
অপশন আসবে। ইউজারনেম
Administrator
এবং পাসওয়ার্ডে আপনার সেট
করা পাসওয়ার্ডটা লিখে এন্টার
দিন এডমিনিস্ট্রেটর
হিসেবে লগিন করবেন।
৫. My Compuer এ রাইট মাউস
ক্লিক করে Manage এ ক্লিক
করুন। Computer Management
চালু হবে।
৬. Local Users and Groups > Users
এ ক্লিক করুন। Administrator,
User এবং Guest এই তিনটা ইউজার
রেখে বাকিগুলো রাইট মাউস
ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। আবার
ও বলছি এটা করার আগে Desktop
এবং My Documents এ আপনার
গুরুত্বপূর্ন ডাটাগুলো অন্য
কোন ড্রাইভে কপি করে রাখুন
(যদি থাকে)।
তৃতীয় অংশ:
ধরি D ড্রাইভে Data
নামে একটা ফোল্ডার
আছে যে ফোল্ডারের ভেতরের কোন
কিছু আপনি ছাড়া আর কেউ ডিলিট
করতে পারবে না এমন
ব্যবস্থা করতে চাইছেন।
১. Data তে রাইট মাউস ক্লিক
করে sharing and security তে ক্লিক
করুন। Security ট্যাবে ক্লিক
করুন (Security ট্যাব
দেখা না গেলে চতুর্থ
অংশটি আগে করে তারপর তৃতীয়
অংশে আসুন)।
২. Advanced এ ক্লিক করুন।
৩. Allow   Users Read &
Execute লাইনটা সিলেক্ট করে Edit
এ ক্লিক করুন।
৪. Deny কলামে Delete এবং Delete
Subfolders and Files এ টিক চিহ্ন
দিন। OK ক্লিক করুন।
৫. Replace permissions entries…
টিক চিহ্ন দিয়ে OK > Yes > Yes >
OK দিন।
৬. কাজ শেষ। এখন
থেকে আপনি লগিন করবেন
Administrator দিয়ে আর
অন্যান্যরা লগিন করবে User
দিয়ে। User দিয়ে লগিন করলে Data
ফোল্ডারের ভেতরের কোন কিছু
ডিলিট করতে পারবে না।
চতুর্থ অংশ:
Security ট্যাব দেখা না গেলে এই
অংশের কাজগুলো অনুসরন
করতে হবে। দেখা গেলে প্রয়োজন
নেই।
My Computer > Tools > Folder
Options > View তে গিয়ে Use
simple file sharing থেকে টিক
চিহ্ন তুলে দিয়ে OK ক্লিক
করুন।

আমি ফেসবুকে

ফেসবুক ফ্যান পেজ এখানে